স্থাপন করার শৈলীই হলো স্থাপত্য শৈলী। মানুষ যবে থেকে বাসস্থান নির্মাণ করা শুরু করেছে তবে থেকেই কোনো না কোনো স্থাপত্য শৈলীর প্রয়োগ করে আসছে। বছরের পর বছর ধরে প্রস্তর খন্ড জমতে জমতে গড়ে ওঠা পাহাড়ের চূড়া হল অসাধারণ এক প্রাকৃতিক স্থাপত্য শৈলীর নমুনা। পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা বিভিন্ন রাজ প্রাসাদ থেকে ধর্মীয় উপাসনালয় ; স্মৃতি সৌধ থেকে দুর্গ এমনকি সমাধি স্থল নির্মাণে বিশেষ বিশেষ স্থাপত্য সৌকর্যের ধারা গড়ে উঠতে দেখা গেছে যুগের পর যুগ ধরে। তাদের মধ্যে রোমান গথিক , ইতালীয় রেনেসাঁ , ইন্দো সেরেসানিক , ইন্দো ইসলামী ও মুঘল স্থাপত্যের নাম জগৎজোড়া। কে না জানে গম্বুজ কিংবা খিলান মনুষ্য সৃষ্ট উজ্জ্বল স্থাপত্য কীর্তি গুলোর মধ্যে শ্রেষ্ঠ তম। আমাদের দেশের আটচালার ঘর থেকে শুরু করে সুমেরীয় এস্কিমোদের গৃহ নির্মাণ - সবেতেই স্থাপত্য প্রকৌশলের সুনিপুণ প্রয়োগ লক্ষ করা যায়। যেমন প্রচ্ছদের ছবিতে - মুসাম্বি লেবু গুলোকে , শোকেসের মধ্যে , একটার মাথায় একটা সাজিয় রাখ...