জন্মগত ভাবে ভারতীয়। মৃত্যুর পরে সমাধিস্থ হতে হল, ভিন্ন দেশে। তাও প্রাণাধিক প্রিয়, পত্নীর শেষ ইচ্ছাকে ধুলায় উড়িয়ে। জীবনের অন্তিম ক্ষণের এই ট্র্যাজেডি বোধহয় হার মানাবে কোনো রূপকথার গল্পকেও।
সত্যি কথা বলতে কি, নজরুলের জীবনের শেষ তিন দশক কেটেছে নীরবতার জেলখানায়, একরকম স্বেচ্ছা বন্দী হয়ে। ১৯৭৬ এর ২৯ শে আগস্ট, তাঁর নশ্বর শরীর থেকে প্রাণ বায়ু বেরিয়ে যাওয়ার আগে অব্দি, বাংলার চির বিদ্রোহী কণ্ঠস্বর, কাজী নজরুল ইসলাম কার্যত ছিলেন মূক ও রুদ্ধবাক। ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে থাকা ছাড়া, তাঁর আর কিছুই করার ছিল না।কিন্তু মৃত্যুর পরে, কবির মৃত দেহ নিয়ে যে অভূতপূর্ব নাটক সংঘটিত হয়েছিল ভারত এবং সদ্য জন্ম নেওয়া বাংলাদেশের মধ্যে তা এককথায় নজিরবিহীন।
এই নিবন্ধের প্রতিপাদ্য বিষয় প্রধানত এই নাটককে ঘিরেই।
নাটকের ক্লাইম্যাক্স যদিও আসে নজরুলের মৃত্যুর পরে, কিন্তু এর সূচনা হয়েছিল তারও তিরিশ বছর আগে।
নজরুলের তখন ৪৩ বছর বয়স। ১৯৪২ এর জুলাই মাস, সেই প্রথম জানাজানি হল নজরুলের মানসিক অসুস্থতার কথা। সদা মুখর কবি যেন ক্রমশ তলিয়ে যাচ্ছিলেন বিস্মৃতির নীল অন্ধকারের মধ্যে। হারিয়ে ফেলছিলেন তাঁর চির বিবাগী বাগশক্তি। প্রয়োজন ছিল স্নায়বিক অস্ত্রপচারের। যার জন্যে তাঁকে যেতে হত ইউরোপের দেশগুলিতে। কিন্তু সেই সময় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলছে পুরো মাত্রায়। তাই যেতে যেতে দেরী হয়ে গিয়েছিল প্রায় ১০ বছর। স্বভাবতই যা ক্ষতি হওয়ার, হয়ে গিয়েছিল ওই সময়েই। দীর্ঘ বিলম্বের পর, ১৯৫২ সালের জুন মাসে গঠিত হয়েছিল নজরুল ট্রিটমেন্ট কমিটি। তখন নজরুল ভর্তি রাঁচির মানসিক হাসপাতালে, চার মাস ধরে। কোনো আলো নেই, চিকিৎসার প্রগতিতে। তাই শেষমেশ নজরুলকে সস্ত্রীক, চিকিৎসার জন্য লন্ডনে পাঠানোর ব্যাবস্থা করা হয় পরের বছর অর্থাৎ ১৯৫৩ র মে মাসে।
লন্ডনে প্রখ্যাত চিকিৎসক দের নিয়ে গঠিত হয় মেডিকেল বোর্ড। যার সদস্য ছিলেন রাসেল ব্রেন, উইলিয়াম ম্যাকিস্কের মত প্রথিতযশা চিকিৎসকরা। একাধিক বার তাঁরা মিলিত হন নজরুলের স্বাস্থ্য নিয়ে নিজেদের মধ্যে মত বিনিময় করতে। প্রথম থেকেই যদিও রাসেল ব্রেন নজরুলের আরোগ্য নিয়ে হতাশা ব্যক্ত করে এসেছেন, কিন্তু অন্যরা তখনই হাল ছেড়ে দিয়ে এটাকে লস্ট কেস হিসেবে মেনে নিতে নারাজ ছিলেন। তাই কিছুদিনের মধ্যেই লন্ডন ক্লিনিক –এ নজরুলের মাথার এনসেফালোগ্রাফি করা হয়। রিপোর্টে ধরা পড়ে অসুস্থ কবির মস্তিষ্কের অগ্রভাগস্থিত স্নায়ুকোষ গুলোর অধিকাংশেরই ভয়ঙ্কর ভাবে ক্ষয় প্রাপ্ত হয়ে যাওয়ার ছবি।
আশা জিইয়ে রেখে, মেডিকেল বোর্ডের অন্যতম সদস্য উইলিয়াম ম্যাকিস্ক যদিও অস্ত্রপচার করার কথা বলেন, চিকিৎসক রাসেল ব্রেন কিন্তু, পুনরায় হতাশা ব্যক্ত করে অস্ত্রপচারের বিরুদ্ধেই তাঁর মত দেন। মত পার্থক্যের সমাধান খুঁজতে, রিপোর্ট পাঠানো হয় ইউরোপের বিভিন্ন নামী স্নায়ু শল্যচিকিৎসা কেন্দ্রে। জার্মানের বন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রখ্যাত স্নায়ু শল্য চিকিৎসক, অধ্যাপক Roetgehn ও অস্ত্রপচারে কোনো লাভ হবে না বলেই তাঁর মত প্রকাশ করেন। একই কথা বলেন ভিয়েনার স্নায়ুবিদরাও। শেষ পর্যন্ত অবশ্য তাঁরা একমত হন, নজরুলের সেরিব্রাল অ্যানজিওগ্রাফি করার বিষয়ে। এবং ১৯৫৩ সালের ৯ই ডিসেম্বর তারিখে ভিয়েনার প্রখ্যাত স্নায়ু চিকিৎসক হ্যান্স হফের নেতৃত্বে নজরুলের মাথার অ্যানজিওগ্রাফি করা হয়। রিপোর্ট পাওয়ার পর আনুষ্ঠানিক ভাবে জানিয়ে দেওয়া হয় নজরুলের রোগের নাম- পিক্স ডিজিস, যা এক বিরল স্নায়ুবিক অসুখ হিসেবে পরিচিত। রিপোর্টে ধরা পড়ে মস্তিষ্কের ক্ষয়িষ্ণু অগ্রভাগ ও পার্শ্ব দুই ভাগের ছবি। চিকিৎসায় অগ্রগতির সম্ভাবনা প্রায় শূন্য বলেই জানিয়ে দেন চিকিৎসক হ্যান্স হফ। ভিয়েনায় নজরুলের চিকিৎসা চলাকালীন, কোলকাতা বাসী চিকিৎসক অশোক বাগচি যিনি সে সময় ভিয়েনায় ছিলেন আধুনিক চিকিৎসা প্রশিক্ষণের উদ্দেশ্যে, কবির চিকিৎসায় সে সময়ে তাঁর অবদানের কথা শ্রদ্ধার সঙ্গে উল্লেখ করেছেন নজরুলের জীবনীকারদের মধ্যে মুজাফফর আহমেদ (কাজী নজরুল ইসলাম স্মৃতিকথা), রফিকুল ইসলাম (নজরুল জীবনী), থেকে সুশীল কুমার গুপ্ত (নজরুল চরিত মানস) সকলেই।
চিকিৎসায় অগ্রগতির সকল সম্ভাবনাই যখন শেষ, আশাহত নজরুল ফিরে আসেন ইউরোপ থেকে। তার পরে পরেই তদানীন্তন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী তথা বিশিষ্ট চিকিৎসক শ্রী বিধান চন্দ্র রায় ভিয়েনা সফরে গিয়ে ব্যক্তিগত উদ্যোগে সাক্ষাৎ করেন চিকিৎসক হ্যান্স হফের সঙ্গে এবং কবির সাস্থ্য সংক্রান্ত বিষয়ে করেন বিস্তারিত আলোচনা।
কিন্তু নজরুল ওরফে দুখু মিয়াঁর জীবন গাঙ্গে, দুঃখের বাণ যেন তখনো আসতে বাকি ছিল।
জীবনসঙ্গিনী প্রমিলা দেবী, দীর্ঘ রোগ ভোগের পর ১৯৬২ সালের ৩০শে জুন, ইহজীবন শেষ করে
পাড়ি দিয়ে দেন পরপারের উদ্দেশ্যে।
ইতিমধ্যে, ৭১ এ পাকিস্থান ভেঙ্গে জন্ম হয় স্বতন্ত্র রাষ্ট্র, বাংলাদেশের। রবীন্দ্রোত্তর
বাঙালী অস্মিতার জীবন্ত আইকন নজরুলকে নিয়ে বাংলাদেশের নাগরিকদের আবেগ ক্রমশই হতে থাকে বাঁধনহারা। ১৯৭২ এ জানুয়ারি মাসে পাকিস্থানের জেল থেকে স্বদেশে ফেরেন বাংলাদেশ
মুক্তি যুদ্ধের নায়ক সেখ মুজিবর রহমান। অসুস্থ
নজরুলকে নিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকদের আবেগকে মর্যাদা দিতে, প্রধানমন্ত্রী মুজিব নজরুলকে বাংলাদেশে নিয়ে যাওয়ার অনুমতি চেয়ে আনুষ্ঠানিক আবেদন জানান, ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর কাছে। চিঠিতে বলা হয়, বাংলাদেশ সরকার কিংবদন্তী এই কবির উপস্থিতিতে তাঁর
জন্মদিন পালনের আয়োজন করে তাঁকে সম্মানিত
করতে চায়। বলা হয়েছিল, পরবর্তী জন্মদিনের আগেই নজরুলকে আবার ফিরিয়ে দেওয়া হবে
ভারতে। সেই মত নজরুলকে নিয়ে বাংলাদেশ বিমান ১৯৭২ এর ২৪ শে মে পৌঁছায় ঢাকায়। কাতারে কাতারে মানুষ ঢাকা বিমান বন্দরে হাজির হন নজরুলকে অভ্যর্থনা জানানোর জন্যে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, সাম্মানিক ডি-লিট এ ভূষিত করে নজরুলকে। বাংলাদেশ সরকার, ঢাকার ধানমান্দিতে একটি সুদৃশ্য বাংলোয় নজরুলের থাকার বন্দোবস্ত করে। ২৪ ঘণ্টার দেখভালের জন্য থাকে পরিচারিকা। থাকে তাঁর চিকিৎসার জন্য মেডিকেল টিম। ধানমান্দির বাংলোয় নজরুলের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে এসে বাংলাদেশের তদানীন্তন রাষ্ট্রপতি আবু সাইয়িদ চৌধুরী, নজরুলের বাংলাদেশ আগমনের ঘটনাকে একটি ‘ঐতিহাসিক’ উপলক্ষ বলে বর্ণনা করেন। বাংলাদেশ সরকারের এই আপ্যায়নে নজরুলের পরিবার বেশ খুশিই ছিলেন। আপাত দৃষ্টিতে মুঢ় বাক কবিও যেন তাঁর শারীরীভাষায় বুঝিয়ে দিচ্ছিলেন তাঁর স্বস্তির কথা। ভারত সরকারের ওপর তাই পরিবারের তরফ থেকে কোনোরকম চাপ আসেনি পরবর্তীতে কবিকে দেশে ফিরিয়ে নেওয়ার জন্যে। বাংলাদেশ সরকারও নজরুলের প্রতি তাদের আতিথেয়তায় কোনোরকম ঘাটতি দেখায় নি। কিন্তু দুখু মিয়াঁর ললাট লিখনে বোধহয় কোনোদিনই সুখ দীর্ঘস্থায়ী ছিল না।
সাল ১৯৭৫, মুজিব সরকারেরে ওপর নেমে আসে কালান্তক সামরিক অভ্যুত্থানের অভিশাপ। নৃশংস ভাবে হত্যা করা হয়, মুজিব সহ তাঁর পুরো পরিবারকে। যার সরাসরি প্রভাব এসে পড়ে অসুস্থ কবি নজরুলের ওপরও। তাঁর অসুস্থতার তীব্রতার কথা তুলে, ওই বছর জুলাইয়ের ২২ তারিখে তাঁকে ধানমান্দির সুদৃশ্য বাংলো থেকে প্রায় জোর করে স্থানান্তরিত করা হয় হাসপাতালের একটি ছোট্ট কেবিনের মধ্যে। সেখানে দিনের পর দিন বেড়ে চলছিল, অসুস্থ কবির ওপর অবহেলা আর অযত্নের বহর। পাল্লা দিয়ে চিকিৎসাতেও বাড়ছিল নজরদারির অভাব। সর্বোপরি, কবির এতদিনকার স্বাচ্ছন্দ্য-যাপনে হঠাৎ ছেদ পড়ার ঘটনা, যেন তিল তিল করে তাঁকে পৌঁছে দিচ্ছিল মৃত্যুর সদর দরজার দিকে।
ঠিক এক বছরের মাধায়, অর্থাৎ ১৯৭৬ এর ২৯শে আগস্ট, দেহাবসান হয় নজরুলের। আর তার পরেই তাঁর মৃতদেহ নিয়ে শুরু হয় দুই দেশের মধ্যে অভূতপূর্ব সংঘাত।
বাবার মৃত্যু সংবাদ পেয়ে, নজরুলের দুই ছেলে যারা তখন কোলকাতায় থাকতেন, বাংলাদেশের হাই কমিশনারকে অনুরোধ করেন, নজরুলের মৃতদেহ যেন ভারতে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়।
নজরুলের প্রয়াত স্ত্রী প্রমীলা দেবীর শেষ ইচ্ছা ছিল কবির জন্মভিটে, বর্ধমানের চুরুলিয়ায় তাঁর সমাধির পাশেই যেন নজরুলকে সমাধিস্থ করা হয়।
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের গড়া নজরুল একাডেমীও প্রয়াত কবির মৃতদেহ চুরুলিয়ায় নিয়ে আসার আবেদন জানিয়ে তাদের এক প্রতিনিধিদল পাঠান বাংলাদেশ হাই কমিশনের অফিসে। বাংলাদেশ, ডেপুটি হাই কমিশনার, প্রতিনিধিদের এই মর্মে আশ্বস্ত করেন যে যত দ্রুত সম্ভব রেডিওগ্রামের মাধ্যমে তাদের এই আবেদনকে তিনি ঢাকায়, বাংলাদেশ সরকারের উচ্চ মহলে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করবেন। এখানেই থেমে থাকেনি নজরুল একাডেমী। এই একই আবেদন নিয়ে তারা দরবার করেন পশ্চিমবঙ্গের তখনকার মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধার্থ শঙ্কর রায় এবং মন্ত্রীসভার সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের কাছে। সিদ্ধার্থ বাবু সে সময় আসানসোলে ছিলেন। তিনি সেখান থেকে প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে কথা বলবেন বলে জানান। সুব্রত মুখোপাধ্যায় প্রেস বিবৃতি দিয়ে বাংলাদেশ সরকারকে নজরুলের মৃতদেহ ভারতে ফিরিয়ে দেওয়ার কথা বলে চাপ বাড়ান। আশায় বুক বাঁধে এপার বাঙলার আপামর নজরুল অনুরাগী মানুষ।
ইতিমধ্যে, নজরুলের দুই ছেলে দমদম বিমান বন্দরে উপস্থিত হলে, নিদারুন এক কুনাট্য রঙ্গের সম্মুখিন হতে বাধ্য হন তারা। তাদের ঢাকায় নিয়ে যাওয়ার জন্য বিশেষ বিমানের ব্যবস্থা করা থাকলেও সেই বিমান ছাড়তে দেরি করে অভূতপূর্ব ভাবে। শেষ পর্যন্ত যখন তারা ঢাকায় পৌঁছান, ততক্ষণে নজরুলকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের মধ্যেই কবরস্থ করার কাজ শেষ করে ফেলা হয়েছে। মৃত পিতার প্রতি শেষ কর্তব্য টুকু দূরে থাক, শেষ দেখাটি পর্যন্ত তাদের কাছে অধরা থেকে যায়।
সমাধিস্থলেই, রাগে, দুঃখে ভেঙ্গে পড়েন প্রয়াত কবির উত্তরসূরিরা।
কিন্তু, বাংলাদেশের সামরিক সরকার কোনো মূল্যেই সেদিন নজরুলের মৃতদেহকে তাদের নিজেদের দেশে সমাধিস্থ করতে পারার গৌরব হাতছাড়া করতে রাজি ছিল না। সেই জন্যেই দমদম বিমান বন্দরে সেদিন আয়োজিত হতে দেখা গিয়েছিল অহেতুক বিলম্ব ঘটানোর অলীক কু-নাটক। আন্তর্জাতিক বিধি অনুসারে, মৃত্যুর পরে মৃতদেহকে তাঁর স্বদেশে ফিরিয়ে দেওয়াই নিয়ম। আর নজরুল কোনো সাধারন মানুষ ছিলেন না। তদানীন্তন বাংলাদেশ সরকার এ সব কিছুকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি মসজিদের পাশে নজরুলকে সমাধিস্থ করার সিদ্ধান্ত নেয়।
নজরুলের দেহকে সমাধিস্থ করার পরে পরেই, তড়িঘড়ি করে তাঁকে বাংলাদেশের ‘জাতীয় কবি’র মর্যাদা দেয় বাংলাদেশ সরকার। সমাধি ক্ষেত্রের উপরে তৈরি করা হয় বিশাল মনুমেন্টে, যাকে জাতীয় মনুমেন্ট হিসেবে দেওয়া হয় সরকারী স্বীকৃতি।অন্যদিকে, চুরুলিয়ায় কবিপত্নী প্রমিলা দেবীর সমাধির পাশে, কবির শরীরের বদলে পুত্রের আনা কয়েক মুঠো মাটি, যা ঢাকার সমাধি ক্ষেত্র থেকে সংগ্রহ করে এনেছিলেন তাঁরা, নজরুলের স্মৃতি ভস্ম হিসেবে সংরক্ষিত রাখা হয় প্রমীলা দেবীর শেষ ইচ্ছাকে মর্যাদা দিতে।
তথ্য সুত্রঃ - Two Nations and a Dead Body by Sajal Nag
Nazrul's treatment in Europe by Dr. Mohammad Omar Farooq.
Nazrul's treatment in Europe by Dr. Mohammad Omar Farooq.
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন